টানা দুই বছর একজন শিক্ষার্থীও দাখিল পরীক্ষায় অংশ না নেওয়ায় সংশ্লিষ্ট ২০২টি মাদরাসা বন্ধ ঘোষণা করেছে মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড।
সেবা পোস্ট ই-সেন্টারের আদর্শ
ছবি: ইন্টারনেট।
টানা দুই বছর একজন শিক্ষার্থীও
দাখিল পরীক্ষায় অংশ না নেওয়ায় সংশ্লিষ্ট ২০২টি মাদরাসা বন্ধ ঘোষণা করেছে
মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড। চলতি বছর থেকে এসব প্রতিষ্ঠান দাখিল স্তরে কোনো
শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে পারবে না।
মাদরাসা বোর্ড সূত্র জানিয়েছে, ২০১৭ ও ২০১৮ সালের দাখিল পাবলিক পরীক্ষায় কোনো শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ না করায় গত ৯ এপ্রিল সারা দেশের ২০২টি মাদরাসা প্রধানদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয় মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড। কিন্তু তাদের অনেকেই নোটিশের জবাব দেননি এবং অনেকের জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় এসব মাদরাসার দাখিল স্তরের প্রাথমিক পাঠদান অনুমতি স্থগিত ও অ্যাকাডেমিক স্বীকৃতি বাতিলসহ অনলাইন পাসওয়ার্ড, মাদরাসা কোড নম্বর এবং ইআইআইএন নম্বর বন্ধ করা হয়েছে।
মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড ৩০ মে এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তাতে বলা হয়েছে, বন্ধ ঘোষিত মাদরাসাগুলোতে বর্তমানে যেসব শিক্ষার্থী নবম ও দশম শ্রেণিতে পড়ছে তারা পার্শ্ববর্তী স্বীকৃতিপ্রাপ্ত অন্য মাদরাসা থেকে রেজিস্ট্রেশন করে পরীক্ষা দিতে পারবে। এ সংক্রান্ত নোটিশ মাদরাসা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রদর্শন ছাড়াও সংশ্লিষ্ট মাদরাসাপ্রধানদের নামে চিঠি ইস্যু করা হয়েছে।
মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম ছায়েফ উল্যা জানান, ২০১৭ ও ২০১৮ সালে ২০২টি মাদরাসা থেকে কোনো পরীক্ষার্থী দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেয়নি। এর কারণ দর্শাতে তাদের নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বেশির ভাগ মাদরাসা থেকে সেই নোটিশেরও কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। আর যারা জবাব দিয়েছে তাদের বক্তব্যও সন্তোষজনক নয়। তাই এসব মাদরাসা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
বোর্ড সূত্রে জানা যায়, বন্ধ হওয়া মাদরাসাগুলোর মধ্যে বাগেরহাটে চার, বরগুনায় পাঁচ, বরিশালে দুই, ভোলায় ছয়, বগুড়ায় চার, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক, চাঁদপুরে এক, চাঁপাইনবাবগঞ্জে দুই, চট্টগ্রামে এক, কুমিল্লায় তিন, দিনাজপুরে ১৯, গাইবান্ধায় ১২, নাটোরে ১১, নড়াইলে এক, নেত্রকোনায় এক, নীলফামারীতে তিন, নোয়াখালীতে এক, যশোরে পাঁচ, ঝিনাইদহে এক, জয়পুরহাটে দুই, খাগড়াছড়িতে এক, খুলনায় চার, কিশোরগঞ্জে এক, কুড়িগ্রামে এক, কুষ্টিয়ায় তিন, লালমনিরহাটে পাঁচ, মেহেরপুরে এক, ময়মনসিংহে চার, নওগাঁয় এক, পাবনায় পাঁচ, পঞ্চগড়ে সাত, পটুয়াখালীতে সাত, রাজবাড়ীতে দুই, রাজশাহীতে ১১, রংপুরে ৯, সাতক্ষীরায় পাঁচ, সিরাজগঞ্জে ১০, সিলেটে এক ও ঠাকুরগাঁওয়ের ২৬টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

মাদরাসা বোর্ড সূত্র জানিয়েছে, ২০১৭ ও ২০১৮ সালের দাখিল পাবলিক পরীক্ষায় কোনো শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ না করায় গত ৯ এপ্রিল সারা দেশের ২০২টি মাদরাসা প্রধানদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয় মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড। কিন্তু তাদের অনেকেই নোটিশের জবাব দেননি এবং অনেকের জবাব সন্তোষজনক না হওয়ায় এসব মাদরাসার দাখিল স্তরের প্রাথমিক পাঠদান অনুমতি স্থগিত ও অ্যাকাডেমিক স্বীকৃতি বাতিলসহ অনলাইন পাসওয়ার্ড, মাদরাসা কোড নম্বর এবং ইআইআইএন নম্বর বন্ধ করা হয়েছে।
মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড ৩০ মে এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তাতে বলা হয়েছে, বন্ধ ঘোষিত মাদরাসাগুলোতে বর্তমানে যেসব শিক্ষার্থী নবম ও দশম শ্রেণিতে পড়ছে তারা পার্শ্ববর্তী স্বীকৃতিপ্রাপ্ত অন্য মাদরাসা থেকে রেজিস্ট্রেশন করে পরীক্ষা দিতে পারবে। এ সংক্রান্ত নোটিশ মাদরাসা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রদর্শন ছাড়াও সংশ্লিষ্ট মাদরাসাপ্রধানদের নামে চিঠি ইস্যু করা হয়েছে।
মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম ছায়েফ উল্যা জানান, ২০১৭ ও ২০১৮ সালে ২০২টি মাদরাসা থেকে কোনো পরীক্ষার্থী দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেয়নি। এর কারণ দর্শাতে তাদের নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বেশির ভাগ মাদরাসা থেকে সেই নোটিশেরও কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। আর যারা জবাব দিয়েছে তাদের বক্তব্যও সন্তোষজনক নয়। তাই এসব মাদরাসা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
বোর্ড সূত্রে জানা যায়, বন্ধ হওয়া মাদরাসাগুলোর মধ্যে বাগেরহাটে চার, বরগুনায় পাঁচ, বরিশালে দুই, ভোলায় ছয়, বগুড়ায় চার, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক, চাঁদপুরে এক, চাঁপাইনবাবগঞ্জে দুই, চট্টগ্রামে এক, কুমিল্লায় তিন, দিনাজপুরে ১৯, গাইবান্ধায় ১২, নাটোরে ১১, নড়াইলে এক, নেত্রকোনায় এক, নীলফামারীতে তিন, নোয়াখালীতে এক, যশোরে পাঁচ, ঝিনাইদহে এক, জয়পুরহাটে দুই, খাগড়াছড়িতে এক, খুলনায় চার, কিশোরগঞ্জে এক, কুড়িগ্রামে এক, কুষ্টিয়ায় তিন, লালমনিরহাটে পাঁচ, মেহেরপুরে এক, ময়মনসিংহে চার, নওগাঁয় এক, পাবনায় পাঁচ, পঞ্চগড়ে সাত, পটুয়াখালীতে সাত, রাজবাড়ীতে দুই, রাজশাহীতে ১১, রংপুরে ৯, সাতক্ষীরায় পাঁচ, সিরাজগঞ্জে ১০, সিলেটে এক ও ঠাকুরগাঁওয়ের ২৬টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
No comments
Post a Comment